Thursday, May 3, 2012

আয় করুন ডাটা এন্ট্রি কাজ করে।

যারা  ফ্রিলেন্সিং এ পারদর্শী নয় তাদের অনলাইনে আয়ের কথা মনে হলেই ডাটা এন্ট্রি কাজের কথা মাথায় আসে। ডাটা এন্ট্রি কাজ মানেই সহজে ডলার ইনকাম নয়। কাজের ধরণটা অনেক সহজ কিন্তু এখানেও আপনাকে কাজ করে ইনকাম করতে হবে। আজকাল অনেকেই কেপচা এন্ট্রি র কাজের কথা বলে। কিন্তু এ কাজ করে আয় করা নিয়ে আমার দিমত আছে। কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট সম্পর্কে বেসিক ধারনা থাকলে আপনিও আয় করতে পারবেন যদি পরিস্রম করার মানসিকতা থাকে। বাংলাদেশে অনেকেই ছোট পরিসরে কাজ দিচ্ছে। তেমনি একটি সাইটের সাথে আজ আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিব।ডাটা এন্ট্রি র কাজ দিচ্ছে, সুনামের সাথে এগুচ্ছে বাংলাদেশী এই প্রতিসটান। সাইট ভিসিত করে বিস্তারিত জানতে পারেন। সাইটের লিংক  http://www.inspireitworld.com
এখানে সবসময় কাজ পাওয়া যায়। আর সাইট ভিসিত করলেই বুঝা যায় স্কাম ফ্রি এবং জেনুইন । আশা করি যারা ডাটা এন্ট্রি কাজ করতে চান তাদের উপকার হবে।

Read more »

এবার আয় করুন Link শেয়ার করে

অনলাইনে আয়ের পথের শেষ নাই।
তবে আপনাকে অনেক spam site এর মধ্যে টাকা দেয় এমন site এ কাজ করা উচিত।
আমি আজকে যে site টি দেব তা থেকে 100 % আয় করতে পারবেন এব্যং তা উঠাতে পারবেন।
তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে কাজের কথায় আসি:
প্রথমে নিচের ব্যানারটিতে click  করুন।
এখান থেকে Sign up করুন।
আপনার Account এ  log in করুন।

তারপর Menu থেকে Promote Site / Earn Cash এ click করুন।

এবার আপনার referral link টি শেয়ার করুন।
যদি কেউ একবার click করে তবে আপনি পাবেন 3 সেন্ট।
1 ডলার হলেই পেপালের মাধ্যমে তুলতে পারেন।

Read more »

Microworkers এর মতই minijob, আজই কাজ শুরু করুন।

আমি যে সাইটের কথা বলব তা হল মিনিটওয়ারকারস । এই সাইটের প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এই সাইটের কাজগুলো অত্যন্ত ছোট ছোট। এক একটি কাজ করতে ৫ থেকে ৩০ মিনিট সময় লাগে। প্রতিটি কাজের মূল্য ০.১০ ডলার থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১.৭৫ ডলার পর্যন্ত হয়ে থাকে। সাইটে প্রতিদিনই নতুন নতুন কাজ আসে। এখানে একটি কাজ কেবলমাত্র একবারই করা যায়। মোট আয় ১০ ডলার হলেই চেক, মানিবুকার্স, পেপাল এবং এলার্টপে সার্ভিসের মাধ্যমে উত্তোলন যায় তবে আপনার যদি ২ ডলার থাকে তাহলে দ্রুত পেমেন্ট নিতে পারবেন তবে সে ক্ষেত্রে ১০% চার্জ কেটে রাখা হবে ।
আপনারা যদি আমার সাথে যোগ দিতে চান তাহলে এখানে ক্লিক করে একটি একাউন্ট খুলে নিন ।এটা আমার রেফার লিংক ।আমার রেফারে জয়েন করলে আপনার কোনো ক্ষতি হবে না বরং আমার কিছুটা লাভ হবে তাও খুবি সামান্য ।তবুও যদি আমাকে রেফার থেকে বাদ দিতে চান তবে দিতে পারেন ।তবে এতে আপনি কোনো লাভ পাবেন কিনা জানি না ।
সাইনআপ করার পরে লগইন করে Available Jobs লিংকে ক্লিক করলে সকল কাজগুলো দেখা যাবে।

প্রতিটি কাজের শিরোনামের সাথে কয়েকটি তথ্য পাওয়া যায় – কাজের মূল্য (Payment), শতকরা কতজনের কাজ ক্লায়েন্ট গ্রহণ করেছে (Success Rate), কাজটি করতে আনুমানিক কত মিনিট লাগতে পারে (Time), কতজন এ পর্যন্ত কাজটি করছে (Done) ইত্যাদি। কোন একটি কাজের শিরোনামের উপর ক্লিক করে সেই কাজের বিস্তারিত আরো তথ্য জানা যাবে। কাজটি যে আপনি যথাযথভাবে শেষ করেছেন তা প্রমাণ দিতে কি কি তথ্য প্রদান করতে হবে তা “Required proof that task was finished?” অংশের মাধ্যমে জানা যাবে। সবশেষে “I accept this job ” লিংকে ক্লিক করে একটি টেক্সটবক্সে আপনার কাজের প্রমাণগুলো দিতে হবে। কোন কাজ করতে না পারলে “Not interested in this job” লিংকে ক্লিক করে বের হয়ে যাওয়াই ভাল, সেক্ষেত্রে এই কাজটি আপনার “Available Jobs” পাতায় আর কখনও দেখাবে না।
এরা পেমেন্ট দেয় এলারট পে কিংবা পেপালে ।প্রতি মাসের ১৫ এবং ৩০ তারিখ পেমেন্ট দেবে ।আমি কালকে রাতে আমার প্রথম পেমেন্ট পেয়েছি । আমার পেমেন্টের প্রুভ দেখুন এখান থেকে । তবে একটা বিষয় খেয়াল রাখবেন ,আপনার সাকসেস রেটিং ৭৫% এর কম হলে কোনো অবস্থাতেই পেমেন্ট রিকোয়েস্ট দেবেন না ।

Read more »

ছোট ছোট কাজ করে আয় করুন

যারা microworkers এ কাজ করেন তাদের জন্য কাজটি খুবই সহজ। কাজ ও অনেকটা microworkers এর মত। আজকাল microworkers এ তেমন একটা কাজ দেয় না, তাই শুধু microworkers এ কাজ করে নেট বিল উঠানো বেশ কঠিন হয়ে গেছে। আপনার চাইলে মিনিজবস এ কাজ করে মোটামুটি ইনকাম করতে পারেন। এখানে 10 সেন্ট থেকে  2 ডলারের ও কাজ দেয়।এক একটি কাজ করতে ৫ থেকে 2০ মিনিট সময় লাগে। কাজগুলো ও খুব ছোট। আপনার আয় যখন 5 ডলা হবে তখন মানিবুকার্স, পেপাল এবং এলার্টপে সার্ভিসের মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারবেন। উত্তোন পদ্ধতি  microworkers এর মতই।
এখানে ক্লিক করে একটি একাউন্ট খুলে নিন ।
সাইনআপ করে ইমেইল ভেরীফাই করুন।
পরে লগইন করে Available Jobs লিংকে ক্লিক করলে সকল কাজগুলো দেখা যাবে।
Available Jobs থেকে আপনা পছন্দ মত কাজগুলো করুন।

Available Jobs এ সকল কাজ দেখতে পাবেন। সেখান থেকে আপনা পছন্দ মত কাজগুলো করুন।
Finished Tasks আপনি যে কাজগুলো করেছেন তা দেখতে পাবেন।
My Campaigns ইচ্ছে করলে এখানে আপনি ও কাজ দিতে পারেন।
My Account আপনা সকল তথ্য যেমন: Email & Password, Contact Details ইতাদি পাবেন।
Deposit কোন কাজ দিতে চাইলে আপনা একাউন্ট এ ডলার মানিবুকার্স, পেপাল এবং এলার্টপে থেকে জমা করতে পারবে॥
Withdraw এখান থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
কিভাবে কাজ করবেন:
Available Jobs এ ক্লিক করুন।
যে  কাজগুলো দেখতে পাবেন তাতে ক্লিক করুন। নিচের মত দেখতে পাবেন।

What was expected? এর নিছে দেখুন। কি করতে হবে তা এখানে বলা আছে
Required proof that task was finished আপনাকে কি জমা দিতে হবে তা এখানে বলা থাকবে।
I accept this job (a form will open below) click করলে নিচের মত box আসবে তাতে prof জমা দিয়ে box এর নিচের  I confirm that I have completed this job করুন।

আপনার সাকসেস রেটিং ৭৫% এর কম হলে কোনো অবস্থাতেই পেমেন্ট রিকোয়েস্ট দেবেন না ।

Read more »

Earning: Capcha entry কাজ করুন বিড ছাড়া

লেখাপড়া নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও অনেক দিন থেকেই ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে কৌতুহলী। এজন্যই কয়েকটি সাইটে(freelancer, odesk, minijob,microworker…etc)  রেজিস্ট্রেশন করি। এবং সময় পেলে কাজের জন্য আবেদন করি বা কাজ করি। microworker এর মতো সাইটগুলোর সমস্যা হচ্ছে কাজ কম থাকে তাই পেমেন্ট পর্যন্ত পৌছাতে অনেকদিন সময় লাগে। অনেক কষ্টে একবার পে আউট করেছিলাম 2$। যাই হোক আমার আপানার মতো লোকের কাছে বিরক্তিকর মনে হতে পারে। আর অন্যান্য সাইটগুলোর বিডের কথা তো বাদ ই দিলাম। এত কিছু চিন্তা ভাবনা করে এক বড় ভাই এর কাছ থেকে capcha entry এর কাজ নিলাম। অনেক উৎসাহ নিয়ে ১২০০-১৩০০  এন্ট্রি করে টাকা নিলাম তারপর অনেক দিন আর কাজ করা হয়নি।
একদিন ফ্রিল্যান্সার থেকে একটি মেসেজ পেলাম ক্যাপচা সলভ এর বায়ার পাকিস্তানি বলছে 5k=5000 data solve করে তার সাথে যোগাযোগ করতে বুঝলাম পেমেন্ট রিস্ক তাই আমি milestone চাইলাম কিন্তু আর কোন রিপ্লাই পাই নি।
তাই হতাশ হয়ে কিছুদিন আর ঘাটাঘাটি করলাম না। পরে আবার চেস্টা করলাম। কিন্তু কোনো কাজ পেলাম না, হয়তো আমার অযোগ্যতার কারনে। কাজ না পেলেও যা শিখেছি তা অনেক!!!!!।
যারা নতুন তাদের জন্য আমার মতো এ রকম সমস্যা অহরহ-ই হচ্ছে। কেউ প্রকাশ করে কেউ করে না। যারা এই capcha entry কাজ করতে চান তাদের জন্য বলছি, এই সাইটটি দেখতে পারেন। আমি গুগলিং+ personally খোজ নিয়ে দেখেছি সাইটটা scam না। আমার মতে যারা নতুন তাদের জন্য এটি অদর্শ সাইট তবে যারা অন্যান্য সার্ভার(qlink, buck) এ কাজ করছেন তাদের জন্য বলছি এইটাতে কাজ করে দেখতে পারেন কারন এইটা অরোও ফাস্ট ।

একনজরে সুবিধাসমূহ দেখে নিন :
১. প্রতিটি ক্যাপচা = ৭ ক্রেডিট
২. ১০০ ক্রেডিট = ১ সেন্ট
৩. পে আউট $১ অথবা ১০০০০ ক্রেডিট অথাৎ আপনাকে ১৪৩০ টি ক্যাপচা entry করতে হবে।
alertpay=1.00$
paypal=2.5$
৪. রেফারেল সুবিধা
৫. সাপোর্ট Alertpay, paypal(তবে paypal এ extra charge আছে)
৬. সার্ভার = ফাস্ট(আমি যত গুলো দেখেছি)
৭. একাধিক একাউন্ট সাপোর্ট করে।
৮. সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর data আসে আর timer show করে কতক্ষণ পর পরবর্তী data আসবে।
পরামর্শ: নতুন একাউন্টে প্রথমে 45 second পর data আসে আর একটু কাজ করলে 5-15 second এ ডাটা আসে।
এখানে!!!
এর সম্পর্কে কোনো খারাপ রিপোর্ট পাইনি। তাই কাজ করতে পারেন। আর যদি পমেন্ট নিয়ে ঝামেলা মনে হয় তাহলে আমার কাছ থেকে কাজ নিতে পারেন এই সাইটে-ই কাজ আমি 1000 entry=58tk দেব আপনি যেভাবে চান মানে মোবাইল বা হাতে হাতে বা ব্যাংক।যাদের typing speed কম মানে ২০-২৫wpm এর নীচে তারা আগে speed develop করুন।

Read more »

নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ টিপস

  • প্রথম কাজ পেতে কয়েক সপ্তাহ থেকে শুরু করে কয়েক মাস পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে, তাই হতাশ না হয়ে ধৈর্য্য ধরে বিড (Bid) করে যেতে হবে।

  • প্রথম দিকে যত কম মূল্যে বিড করা হবে কাজ পাবার সম্ভাবনাও তত বেশি হবে।

  • সম্ভব হলে বিড করার পূর্বেই যদি কাজটি সম্পন্ন করে ক্লায়েন্টে দেখানো যায় এবং আপনার কাজটি যদি সে পছন্দ করে তাহলে নিশ্চিতভাবে প্রজেক্টটি আপনাকেই দিবে।

  • কোন কাজ না পারলে সেই প্রজেক্টে কখনই বিড করা উচিত নয়। অনেকেই না বুঝে বিড করে থাকেন এবং ভাবেন কাজটি পেলে অন্য কারো সাহায্য নিয়ে সম্পন্ন করে ফেলবেন। কাজ না জেনে খুব বেশি দূর যাওয়া সম্ভব নয়।

  • ইন্টারনেটে অসংখ্য ধরনের কাজ পাওয়া যায়। আপনি যে কাজই করে থাকুন না কেন, চেষ্টা করবেন যাতে পরিপূর্ণভাব সেই কাজে আগে দক্ষ হয়ে তারপর কাজের জন্য আবেদন করা।

  • সাধারণত যে সকল কাজ তুলনামূলকভাবে একটু কঠিন এবং যে সকল কাজে কম বিড পড়ে, সেধরনের কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার পূর্বে সব ধরনের কাজ একটু পর্যবেক্ষণ করে নিন এবং সে অনুযায়ী নিজেকে তৈরি করে নিন।

  • বলাই বাহুল্য আউটসোর্সিং এর কাজ করতে ইংরেজীতে পারদর্শী হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অন্তত প্রজেক্টের চাহিদা বুঝা এবং সে অনুযায়ী ক্লায়েন্টের সাথে সাবলীলভাবে যোগাযোগ করার ক্ষমতা থাকা প্রয়োজন।

  • একটি প্রজেক্ট সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা না নিয়ে কখনই কাজ শুরু করা উচিত নয়। ক্লায়েন্ট তাদের চাহিদা বিড রিকোয়েস্টের সাথে সম্পূর্ণভাবে উল্লেখ নাও করতে পারে। তাই যতটুকু সম্ভব তাদেরকে প্রশ্ন করুন। তারপর প্রজেক্টের রিকোয়ারমেন্ট আপনার নিজের ভাষায় বায়ারকে লিখে জানান। এতে বায়ারের চাহিদা সম্পর্কে আপনি নিশ্চিত হতে পারবেন এবং কাজ করার সময় আপনার পরিশ্রম অনেকখানি কমে যাবে। প্রশ্ন করলে

  • বায়ার খুশি হয় এবং আপনার আগ্রহ সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারে।

  • সম্পূর্ণ কাজকে কয়েকটি ধাপে ভাগ করুন এবং প্রতিটি ধাপ শেষ হবার পর পর ক্লায়েন্টকে দেখান।

  • ডেডলাইন সময় শেষ হবার পূর্বেই সম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করুন এবং ক্লায়েন্টের কাছে পাঠিয়ে দিন।

  • ক্লায়েন্টের কাছে কাজ পাঠানোর পূর্বে ভাল করে রিকোয়ারমেন্ট আরেকবার দেখে নিন এবং সম্পূর্ণ কাজ ভাল করে পরীক্ষা করুন।

  • সব সময় চেষ্টা করবেন যাতে কাজ শেষে সর্বোচ্চ রেটিং পাওয়া যায়। ভাল রেটিং পেলে পরবর্তী কাজগুলো খুব সহজেই পাওয়া যায়।

  • ভাল রেটিং পাবার উপায় হচ্ছে – সঠিকভাবে কাজটি করা, সময়মত কাজটি শেষ করা, ক্লায়েন্টের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা।

  • রেটিং দেবার পূর্বে ক্লায়েন্টকে জিজ্ঞেস করে নিন যে সে আপনার কাজে সম্পূর্ণ খুশি কিনা এবং আপনাকে সর্বোচ্চ রেটিং দিতে যাচ্ছে কিনা।

  • কাজে এবং কথাবার্তায় সবসময় সৎ থাকতে হবে। কখনও ভুল তথ্য প্রদান করা যাবে না। কোন কারনে কাজ করতে না পারলে বিষয়টি ক্লায়েন্টকে পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দিন, বেশিভাগ ক্ষেত্রেই ক্লায়েন্টের কাছ থেকে যথাযথ সহায়তা পাওয়া যায়।

কয়েকটি জনপ্রিয় আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেস:

Read more »

জেনে নিনি আউটসোর্সিং: শুরুটা যেভাবে করতে হবে

সার্টিফিকেশনসে কোনো কিছু না দিলে সমস্যা নেই। এখন দেখবেন, আপনার প্রোফাইল কমপ্লিটনেস অনেক বেড়ে গেছে। যদি আরও বাড়াতে চান, তাহলে www.odesk.com/tests ঠিকানা থেকে দু-তিনটি টেস্ট দিতে পারেন। তিন-চারটি টেস্ট দিলে প্রতি সপ্তাহে আপনি ২০টি কাজের (জব) জন্য আবেদন করতে পারবেন। Basic English test, English spelling test, MS word test, Windows xp test ইত্যাদি টেস্ট অনেক সহজ। ইচ্ছে হলে দিতে পারেন, না দিলেও সমস্যা নেই। ওপরের প্রতিটি সেটিংস যতবার খুশি ততবার পরিবর্তন করতে পারবেন। কাজেই কোনো কিছু ভুল হলে সমস্যা নেই, তা যেকোনো সময় আবার ঠিক করে নিতে পারবেন। আগের সেটিংস পরিবর্তন করার জন্য এই সাইটে লগইন করলেই ডান পাশে দেখবেন আপনার নাম এবং ছবির নিচে Edit Profile লেখা আছে। না থাকলে ওপর থেকে Find Work-এ ক্লিক করলে ডান পাশে পেয়ে যাবেন। সেখানে ক্লিক করলেই সবকিছু আবার পরিবর্তন করতে পারবেন। আপনার প্রোফাইলটি অন্যরা, মানে যাঁরা (বায়ার) আপনাকে জব দেবেন, তাঁরা কেমন দেখতে পাবেন সেটি দেখার জন্য Find Work-এ ক্লিক করে নিচে ডান পাশে দেখবেন Your Profile Completeness-এর নিচে লেখা আছে View your public profile। এখানে ক্লিক করলেই দেখতে পাবেন, আপনার পাবলিক প্রোফাইলটি কেমন।
কীভাবে জব খুঁজবেন: এ সাইটে লগইন করে Find Work-এ ক্লিক করুন। এখন সার্চ বক্সে আপনি যা যা পারেন, তা লিখে সার্চ দিন। আপনি যদি Facebook লিখে সার্চ বাটনে ক্লিক করেন, তাহলে ফেসবুক-সম্পর্কিত অনেকগুলো জবের তালিকা আসবে। একটি একটি করে পড়ে যেগুলো পারবেন, সেগুলোতে অ্যাপ্লাই করুন। আরেকটু কাস্টমাইজ করে সার্চ দিতে চাইলে সার্চ বাটনের পাশে দেখবেন Advanced লেখা আছে, সেখানে ক্লিক করুন। এখন আপনার পছন্দমতো সার্চ অপশনগুলোতে লিখে এবং চেক বক্সগুলোতে টিক চিহ্ন দিয়ে সার্চ দিতে পারেন। এভাবে ফেসবুকের বাইরেও, যেমন: Internet, twitter, php, sql, c#, mysql, wordpress, joomla, google plus, data entry, email, ms word, blog ইত্যাদি লিখে সার্চ দিতে পারেন। অর্থাৎ, আপনি যা যা পারেন, তা লিখে সার্চ দিতে পারেন

Read more »

আয় করুন এবার ঘরে বসেই ইন্টারনেট এর মাদ্ধমে।

আপ্নারা অনেকেই জানেন PTC(paid to click) সাইট সম্পরকে।PTC সাইট এর মদ্ধে CLIXSENSE হল সবচেয়ে বাল এক সাইট।আজই জইন করুন এই সাইট এ আর আয় করুন ডলার।জইন করতে এই লিঙ্ক এ ক্লিক করুন

Read more »

PTC হল প্রতারককে সাহায্য করা

এখানে PTC বা Pay to Click নিয়ে পোস্টের ছড়াছড়ি দেখে খারাপ লাগে। পিটিসি টাকা ইনকামের কোন সম্মানজনক পদ্ধতি বলে মনে হয় না কখনই। এটা সংঘবদ্ধ প্রতারককে সহযোগীতা করার একটা পদ্ধতি ছাড়া কিছুই না।
কিছুদিন আগে আমাদের দেশে বেশ কিছু কাজ আসতো, ছবি দেখে ওখানে যা লেখা আছে তা টাইপ করার কাজ। ছবির লেখাগুলো খুব সাধারণ আর দৈর্ঘ্যও খুব বেশি না – একটা কি দুইটা শব্দ। পাবলিক তো ভাবলো, আহ্ কি সহজ কাজ — টাকাও কামাইলো। কিন্তু ফলাফল হল বাংলাদেশের অনেক আইএসপি এখন ব্ল্যাক লিস্টেড এই কারণে। কারণটা কী? জানতে চান?
কারণ – এগুলো ছিল ক্যাপচা পূরণের কাজ। বিভিন্ন সাইটে রেজিস্ট্রেশন বা পোস্ট করার জন্য স্প্যাম ঠেকানোর জন্য ক্যাপচা দেয়া হয়। উদ্দেশ্য হল অটোমেটিক কোন স্ক্রিপ্ট দিয়ে এখানে তাহলে স্প্যামারটা কিছু পোস্ট করতে পারবে না – কারণ অটোমেটিক স্ক্রিপ্ট এই ক্যাপচা পূরণ করতে অক্ষম। দুষ্টু স্প্যামাররা তখন সেই কাজ করার জন্য এই কাজ আউটসোর্সিং করলো। ওদের স্ক্রিপ্ট একটা করে ক্যাপচা নিয়ে আসে আর এখানকার লোক টাকার জন্য সেটা পূরণ করা মাত্র ওদের স্ক্রিপ্ট ওখানে একটা স্প্যাম পাঠিয়ে দেয়। কিন্তু দোষ হয় এখানকার আইপি’র। কারণ ওখানকার এডমিনরা দেখে যে, এখানকার আইপি থেকে এই ক্যাপচা পূরণ করে স্প্যাম পোস্ট করা হয়েছে।
এবার আসি পিটিসির ব্যাপারে। অ্যাডসেন্স কিভাবে কাজ করে সেটা বুঝতে হবে এজন্য। ইন্টারনেটে কোনো কম্পানি বিজ্ঞাপন দিলে সেটার জন্য পেমেন্ট দেয়ার সিস্টেমটা বেশ সুন্দর। তবে সেটা বলার আগে ইন্টারনেটের বদলে বাইরের বিজ্ঞাপনের কথা বলি …. … একটা বিলবোর্ডে বিজ্ঞাপন দিলে সেটার ভাড়া স্থানভেদে ভিন্ন হয়। ঢাকার ফার্মগেটের মত জায়গায় যেখানে প্রচুর লোক এই বিজ্ঞাপন দেখে সেখানে বড়সড় একটা বিলবোর্ডের ভাড়া মাসে লাখটাকার মত, আর একই বিলবোর্ড মিরপুর বা অন্য জায়গায় হলে সেটার ভাড়া ত্রিশহাজার টাকার মত। ভাড়ার এই তারতম্যের কারণ হল এই বিলবোর্ড কতজন সম্ভাব্য কাস্টমারের কাছে পণ্যটার কথা পৌঁছে দিচ্ছে সেটা। বেশি কাস্টমারের কাছে পৌঁছে দিলে চার্জ বেশি, আর কম কাস্টমারে চার্জ কম। একই কারণে বেশি প্রচারসংখ্যার পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের চার্জ বেশি (বেশি লোকের কাছে পণ্যের বিজ্ঞাপন পৌঁছাচ্ছে)। প্রথম আলোর মত পত্রিকার প্রথম পাতায় একবার (অর্থাৎ ১ দিন) ৩*৫ বর্গইঞ্চি বিজ্ঞাপনের চার্জ লাখটাকা, কিন্তু একই বিজ্ঞাপন ৭ নম্বর পাতায় দিলে সেটার চার্জ ২০ হাজার — কারণটা একই … প্রথম বা শেষ পাতার বিজ্ঞাপন বেশি লোক দেখে, ভেতরের পাতার বিজ্ঞাপন দেখে কম মানুষ।
ইন্টারনেটে বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে এই বিজ্ঞাপনের রেট আরো বেশি যুক্তিসংগত করা গেছে। শুধুমাত্র সম্ভাব্য কতজন ক্রেতা সেই বিজ্ঞাপন দেখছে সেটার উপর ভিত্তি করে এখানেও ভাড়া বা মূল্য পরিশোধ করা হয়। একটা বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে এটা সম্পর্কে আরেকটু ডিটেইলস খোঁজ খবর নেবে শুধুমাত্র আগ্রহী ক্রেতা, অন্যরা এই ব্যাপারে আগ্রহী না হলে এটাতে ক্লিক করার মত কাজ করে সময় নষ্ট করবে না। যেমন: আমি যখন ক্যামেরা কেনার কথা চিন্তা করি তখনই শুধু বিভিন্ন ক্যামেরার বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে স্পেসিফিকেশন দেখবো, কেনার চিন্তাভাবনা না থাকলে শুধু শুধু ক্লিক করে সময় ও ব্যান্ডউইড্থ নষ্ট করবো না। আবার, কখনো দেখা যায় ভুল ক্রমে কেউ একটা বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে ফেলেছে – তখন দ্রুত সে ঐ সাইট থেকে বেরিয়ে যায়, বিজ্ঞাপনে কী লেখা আছে সেটা পড়ার দরকার বোধ করে না।
তাই ইন্টারনেটে বিজ্ঞাপন দাতাগণ এখানে বিজ্ঞাপনে কতগুলো ক্লিক হয়েছে সেটার উপর ভিত্তি করে বিজ্ঞাপন প্রকাশের সাইটকে মূল্য পরিশোধ করে। তবে আগ্রহী ক্রেতা তারাই যারা অন্তত ৩০ সেকেন্ড ঐ বিজ্ঞাপনটা দেখেন, এর চেয়ে কম দেখলে তিনি আসলে আগ্রহী ক্রেতা নন, ভুলক্রমে ঐ সাইটে ক্লিক করে ঢুকেছিলেন বলে ধরা হচ্ছে।
এইখানেই পিটিসি সাইটগুলো চিট করে। আপনি ক্লিক করে ঢুকছেন, ৩০ সেকেন্ড থাকছেন — কাজেই আপনি সম্ভাব্য ক্রেতা। এই ক্লিকের জন্য বিজ্ঞাপনদাতা সাইটকে পে করবে। আর সাইটওয়ালা আসলে অসৎ … … কারণ তার সাইটে আসলে জেনুইন ক্রেতা ক্লিক করে নাই, করেছে ভাড়া করা ক্রেতার অভিনেতা (আপনি)। তাই তার ইনকাম থেকে কিছু অংশ আপনার অভিনয়ের চার্জ হিসেবে দিয়ে দিচ্ছে।
একই কারণে একই বিজ্ঞাপনে একাধিকবার ক্লিক করা নিষেধ। কারণ সেখানে মূল বিজ্ঞাপনদাতার একজন সম্ভাব্য ক্রেতার জন্য একবারই মূল্য পরিশোধের কথা। আপনি একাধিকবার ক্লিক করলে সেটার জন্য সাইটওয়ালা চার্জ করবে এতে সাইটওয়ালাকে বিজ্ঞাপনদাতা এর জন্য টাকা তো দেবেই না উল্টা মিথ্যাবাদী বলবে আর ভবিষ্যতে বিজ্ঞাপনও দেবে না। তাই সাইটওয়ালারা এই অভিনেতা ক্রেতা আনার ব্যাপারে খুবই সতর্ক। একাধিক ক্লিক করলে পিটিসি একাউন্ট বাতিল … …. …. মিয়া প্রতারণার সহযোগী হতে হলে আরো স্মার্ট হতে হবে – সহযোগীতা করতে গিয়ে ওস্তাদরে ফাঁসায় দিবেন নি – আপনি বাতিল!
এই হইলো কাহিনী।
পুরাটা আমার কমনসেন্স থেকে লিখেছি। ভুল থাকতে পারে। থাকলে ধরিয়ে দিবেন আশা করছি … … আর সিদ্ধান্ত নিবেন – এই প্রতারণার সহযোগী হবেন কি না।

Read more »

টুইটার থেকে আয়ের ৪টি ওয়েব সাইট

২০০৮ এবং ২০০৯ সালজুড়ে সর্বাধিক বিস্তৃতি পাওয়া অনলাইন সোশ্যাল মিডিয়াগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে টুইটার। শুধু স্ট্যাটাস আপডেট, তাও ১৪০ অক্ষরে সীমাবদ্ধ হওয়ার পরও টুইটারের জনপ্রিয়তার কোনো কমতি নেই। এর মূল কারণ হচ্ছে রিয়েল টাইম। মানুষ তাৎক্ষণিক সংবাদটা আগে চায়। আর ছোট ছোট আপডেট জানার জন্য টুইটারই সবচেয়ে উপযুক্ত। টুইটারের জনপ্রিয়তার এটাই অন্যতম কারণ।
টুইটারের আরেকটি মজার ব্যাপার হচ্ছে, আপনার যদি প্রচুর সংখ্যক ফলোয়ার বা অনুসারী থাকে, তাহলে আপনি টুইটার থেকে টাকা আয়েরও ব্যবস্থা করতে পারবেন। অবশ্য কাজটি মোটেই সহজ নয়। শুধু ফলোয়ার থাকলেই হবে না, আপনার থাকতে হবে হিউম্যান ফলোয়ার। অর্থাৎ, বট ফলোয়ার থাকলে আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইটে টুইটার থেকে টাকা আয়ের উদ্দেশ্যে সাইন আপ করতে পারবেন ঠিকই, তবে টাকা তেমন একটা আসবে না। কেননা, বট আপনার লিংকে ক্লিক করলেও সে রেজিস্ট্রেশন করবে না।
যাই হোক, আসুন জেনে নিই ৪টি ওয়েবসাইটের কথা যারা আপনাকে আপনার টুইটার একাউন্ট থেকে টাকা আয়ের ব্যবস্থা করে দিতে পারে।
Sponsored Tweets
পাঠকদের মধ্যে কেউ যদি IZEA Inc. এর নাম শুনে থাকেন, তাহলে বুঝতেই পারবেন স্পনসর্ড টুইটস কোম্পানিটির অবস্থান। আইজিয়া ইনকর্পোরেটেড অনলাইনে আয়ের ক্ষেত্রে একটি বিশাল মার্কেট ধরে রেখেছে। বেশ কয়েকটি সমৃদ্ধ মার্কেটপ্লেসও রয়েছে এদের। তাই প্রথম যখন আইজিয়া কর্তৃক sponsored tweets এর ঘোষণা দেয়া হয়, তখন মোটামুটি নাড়া পড়ে যায় ইন্টারনেট জগতে।
স্পনসর্ড টুইটস প্রতিটি সফল আপডেটের জন্য বরাবর ১ ডলার দিয়ে থাকে। তবে আপনি চাইলে যেকোনো সময় এই দাম কমাতে বা বাড়াতে পারবেন। উল্লেখ্য, দাম কম রাখাই ভালো, কেননা এতে করে বিজ্ঞাপনদাতা বেশি পাওয়া যায়। যখনই কোনো বিজ্ঞাপনদাতা আপনার টুইটার স্ট্রিমে বিজ্ঞাপন দিতে চান, আপনাকে তা ইমেইল করে জানানো হয়। আপনি ইচ্ছেমতো তা গ্রহণ বা বর্জন করতে পারবেন। প্রয়োজনে টুইটারের মেসেজটি নিজে নিজে লিখে নিতে পারবেন।
আপনি কোনো বিজ্ঞাপন গ্রহণ করলে তা দশ থেকে পনেরো মিনিটের মধ্যেই আপডেট হবে এবং আপনার একাউন্টে পরবর্তী চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যেই তার টাকা জমা হবে।
স্পনসর্ড টুইটস আপনাকে পেপালের মাধ্যমে টাকা দিয়ে থাকে। সর্বনিম্ন ৫০ ডলার হলে আপনি টাকা তুলতে পারবেন। এছাড়াও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের সুবিধাতো রয়েছেই।
ad.ly
ad.ly হঠাৎ করেই বেশ নাড়া ফেলে দিয়েছে ইন্টারনেট জগতে। এটি প্রায় নতুন একটি টুইটার অ্যাডভার্টাইজিং কোম্পানি। এদের কনসেপ্টও কিছুটা ভিন্ন। এরা আপনাকে সপ্তাহব্যাপী ক্যামপেইন অফার করবে। অর্থাৎ, টানা এক সপ্তাহের জন্য আপনি টাকা পেয়ে যাবেন যার বিনিময়ে প্রতিদিন আপনার একাউন্ট থেকে একটি করে স্ট্যাটাস আপডেট করা হবে। এক্ষেত্রে সপ্তাহব্যাপী ক্যামপেইনের জন্য কত টাকা নিবেন তা আপনাকেই নির্ধারণ করতে হবে। তবে ভয়ের কোনো কারণ নেই। আপনি যদি বুঝতে না পারেন কত টাকা অফার করা উচিৎ, ad.ly আপনাকে সাহায্য করবে।
ad.ly-এ রেজিস্ট্রেশন করে আপনাকে সুযোগ এর জন্য অপেক্ষা করতে হবে। সাধারণত প্রচুর সংখ্যক সক্রিয় ফলোয়ার না থাকলে এই কোম্পানি থেকে বিজ্ঞাপনদাতা পাওয়া যায় না। যদি আপনি পেয়ে যান, সেক্ষেত্রে আপনি তা গ্রহণ করতে পারবেন। গ্রহণ করার সময়ই আপনাকে নির্ধারণ করে দিতে হবে উইকলি ক্যামপেইনে আপনি কত দাবি করবেন। সেই মূল্য বিজ্ঞাপনদাতার কাছে যাবে এবং তারা যদি সম্মতি দেন, তাহলেই আপনার টুইটার একাউন্টে টানা ৭ দিন প্রতিদিন একটি করে স্পনসর্ড টুইট আপডেট হতে থাকবে।
ad.ly এর ওয়েবসাইট ঘেঁটে কত টাকা আয় হলে তা উঠানো যায় এমন কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে পেপালের মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করে থাকে কোম্পানিটি।
be-a-magpie
be-a-magpie সাইটে রেজিস্ট্রেশন করার পর আপনার একাউন্টের অ্যাকসেস দিয়ে দিতে হবে এই সাইটটিকে। একসেস না দিলেও চলবে তবে একসেস দিয়ে দেয়াটাই ভালো। এর ফলে আপনাকে যখনই কোনো বিজ্ঞাপনদাতা sponsored tweet দিতে আগ্রহী হবে, তখনই বি-এ-ম্যাগপাই এটিকে লাইনে দাঁড় করিয়ে দিবে এবং সময়মতো আপডেট করে দিবে। উল্লেখ্য, আপনি চাইলে অবশ্যই প্রতিটি স্পনসর্ড টুইট আপডেট হওয়ার আগে দেখে নিতে পারবেন। এছাড়াও কতটি টুইটের বিপরীতে একটি করে স্পনসর্ড টুইট আপডেট হবে, তাও সিলেক্ট করে দিতে পারবেন আপনি। ন্যূনতম ৫টি আপডেট/১টি স্পনসর্ড টুইট হচ্ছে ratio।
বি-এ-ম্যাগপাই-এ তিন ধরনের স্পনসর্ড টুইট থাকে। পে-পার-ভিউ, পে-পার-ক্লিক এবং পে-পার-অ্যাকশন। নাম শুনেই নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন কোন ধরনের টুইটের কী কাজ। আপনি এগুলোর যেকোনো একটি সিলেক্ট করে রাখতে পারেন অথবা সবগুলোকেই allow করে রাখতে পারেন। পছন্দ আপনার। বি-এ-ম্যাগপাই আপনাকে পেপালের মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করবে। এ জন্য আপনার ন্যূনতম ব্যালেন্স হতে হবে ৫০ ডলার। আপনি আপনার ব্যালেন্স দিয়ে প্রয়োজনে বি-এ-ম্যাগপাই নেটওয়ার্কে অ্যাডভার্টাইজিংয়ের কাজেও লেগে যেতে পারেন। এছাড়াও রেফারাল অপশন তো রয়েছেই।
RevTwt
RevTwt অনেকটা বি-এ-ম্যাগপাই-এর মতোই। প্রতিটি ভ্যালিড ক্লিকের জন্য রেভিনিউ টুইট দিয়ে থাকে ০.০৪ ডলার থেকে ০.২০ ডলার। বিজ্ঞাপনী টুইট আপডেট হওয়ার আগে চাইলে আপনি দেখে নিতে পারবেন আপনার ড্যাশবোর্ড থেকে। এছাড়াও ইচ্ছে করলে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতেও বিজ্ঞাপনী টুইট পাওয়ামাত্র আপডেট করতে পারবেন আপনি।
রেভিনিউ টুইট পেপালের মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করে থাকে। আপনার ব্যালেন্স ন্যূনতম ২০ ডলার হলেই আপনি টাকা পেয়ে যাবেন। এছাড়া চেকের মাধ্যমেও টাকা দিয়ে থাকে রেভিনিউ টুইট। সেক্ষেত্রে আপনাকে আপনার ব্যালেন্স ১০০ ডলার হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
লক্ষ্যণীয়
টুইটার থেকে আয়ের ব্যাপারটি এখনও প্রায় নতুন। যেহেতু বাংলাদেশে এখনো টুইটার ততোটা জনপ্রিয়তা পায়নি, তাই প্রাথমিক দৃষ্টিতে এটিকে স্বপ্নের মতোই মনে হতে পারে। টুইটার থেকে বড় অংকের টাকা আয় করা সম্ভব। আমেরিকান সেলিব্রেটি Kim Kardashian তার প্রতিটি টুইট এর মাধ্যমে ad.ly থেকে $10,000 পান। তবে এটাকে আপনি অপ্রত্যাশিত আয় বলে ধরে রাখতে পারেন। কারন Kim Kardashian এর যেখানে ২০ লাখ এর বেশি ফলোয়ারস রয়েছে, সেখানে কয়েকশো ফলোয়ার্স দিয়ে আয় করার চিন্তাটা বোকামি। তবে ধীরে ধীরে বিপুল সংখ্যক সক্রিয় ফলোয়ার পেলে আপনিও আয় করতে পারেন টুইটার থেকে।

Read more »

এডসেন্স থেকে পিন না পেলে কি করবেন

যারা এডসেন্স ব্যবহার করেন তারা অনেকেই হয়তো ব্যাপারটা জানেন। তবুও শেয়ার করছি।
এডসেন্সে প্রথম ১০ ডলার পূরণ হবার পর গুগল থেকে আপনার ঠিকানায় পিন নম্বর পাঠাবে যা দিয়ে আপনার অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করতে হবে।চিঠি টি নরম্যাল ডাকে আসে, তাই ২৫ দিনের ভেতর আসার কথা থাকলেও আসতে ৩-৪ মাস লেগে যায়।অনেক সময় আসেই না (আমারটা)! আপনি মোট তিন বার এই পিনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আরেকটা কথা, প্রথম পিন ইস্যু হবার ৪ মাসের মধ্যে আপনার অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই না করলে আপনার অ্যাকাউন্ট থেকে এড দেখানো বন্ধ হয়ে যাবে। আর পিন ইস্যু হবার ৬ মাসের মধ্যে ভেরিফাই না করলে অ্যাকাউন্ট বাতিল হয়ে যাবে।
তাহলে ৩য় বার আবেদন করেও পিন না পেলে কি করবেন?
তখন গুগল আপনাকে ফরম পূরণ করতে বলবে যেখানে আপনাকে আপনার নাম (এডসেন্সে ঠিক যেটা দিয়েছেন), পাব্লিশার আইডি (উপরে ডান কোনায় পাবেন) এবং জাতীয় পরিচয় পত্রের বা ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্টের(ব্যাংক অ্যাকাউন্টের নাম এডসেন্সে ব্যবহার করা নামের অনুরূপ হতে হবে) বা ইলেক্ট্রিসিটি বিলের স্কান করা ইমেজ চাইবে।
আমি তাদের কথামত ফরম পূরন করে শুধু জাতীয় পরিচয় পত্রের স্কান করা ইমেজ আপলোড করলাম। গুগল আমাকে ৩ ঘন্টার মধ্যে ইমেল করে জানালো যে আমার অ্যাকাউন্ট টি ভেরিফাই হয়ে গেছে। আর পিন ভেরিফিকেশনের দরকার নেই।
এরপর আমি ট্যাক্স ইনফরমেশনের প্রশ্ন গুলোর জবাব দিয়ে পেমেন্ট হোল্ড থেকে মুক্তি পেলাম।

Read more »

এক দিনে এক হাজার ফেসবুক ফ্যন

আমাদের অনেকের ওয়েব সাইটের ফেসবুক ফ্যন পেইজ রয়েছে কিন্তু চিন্তার বিষয় হল তেমন বেশি ফ্যন নেয়। আর তাই এই টিউন টি করা ।
** এই    লিংক এ গিয়ে  REGISTRATION  করে কাজ শুরু করে দিন । এর পরে দেখবেন আপনার ফ্যন এর অভাব নেই ।
FANSLAVE
** REGISTRATION করা হয়ে গেলে আপনার একাউন্ট LOGIN করুন ।
** এর পর Your Account >> Overview যান এখানে আপনার Credit ও Cash Amount দেখাবে । ডান পাশে add new fanpage এ আপনার ফ্যন পেইজ টি ঠিক করে নিন । বাম পাশে কয়েকটি ফ্যন পেইজ আসবে । আপনি যত বেশি পেইজ লাইক করবেন আপনার তত Credit ও Cash Amount বাড়বে । এই Credit ও Cash Amount দিয়ে ফ্যন বাড়তে থাকবে ।

Read more »

ইয়াহু এ্যান্সার

আমরা যারা মাইক্রোওয়ার্কারস এ কাজ করার উদ্দেশ্যে প্রবেশ করেছি তারা নিশ্চয়ই Yahoo answer শব্দটির সাথে পরিচিত। এই কাজটি সফলভাবে করতে পারলে আপনি পাবেন ২০-২৫ সেন্ট। তবে কাজের সঠিক প্রসেসিং জানা থাকলে কাজটি অত্যন্ত সহজে এবং অল্প সময়ে করতে সক্ষম হবেন। তবে অবশ্যই ইমপ্লোয়ারের চাহিদাকে পূরনের চেষ্টা করতে হবে সবসময়।
yahoo answer অনলাইন থেকে আয়, আমি সফল আপনিও হবেন ইনশাল্লাহ পর্ব ৪ (বিষয় ইয়াহু এ্যান্সার) | Techtunes
এবার আসুন কি চায় একজন ইমপ্লোয়ার?
এ ধরনের কাজে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে একজন ইমপ্লোয়ার বলে যে, যিনি Yahoo answer এর কাজটি করবেন অবশ্যই তার একটি লেবেল টু সমৃদ্ধ আইডি থাকতে হবে। কেননা  Level 2 যুক্ত আইডি না হলে আপনি কখনই Dofollow লিংক ব্যবহার করতে পারেবেন না। এখানে ইমপ্লোয়ারের মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে Dofollow লিংক ব্যবহারের মাধ্যমে তার কোন সাইটের প্রচারনা চালানো। দ্বিতীয় যে বিষয়টি থাকে সেটি হচ্ছে যেকোন বিষয়ভিত্তিক প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে যেটি আপনি Yahoo answer এ গিয়ে সার্চ করলেই পাবেন। তৃতীয় যেটি চাইতে পারে সেটি হচ্ছে উত্তরটি অবশ্যই ২০-৩০ শব্দ কিংবা বায়ারের ইচ্ছানুযায়ী হতে পারে। তবে এটি খুব সহজেই একাউন্ট করতে পারবেন এমএস ওয়ার্ড সফটওয়্যার এর মাধ্যমে।
কিভাবে হবে Level 2?
Yahoo answer এর মধ্যে বেশ কিছু ভাগ আছে যার একেক ভাগের সুযোগ সুবিধা একেক রকম। এখানে যেহেতু Level 2 সম্পর্কে বলা হয়েছে আমরা সেটিই বোঝার চেষ্টা করব। এটি অনেকটা ছোট গেমসের মত। আপনি যখন এখানে কাজ শুরু করবেন অর্থাৎ প্রশ্নের উত্তর দেয়া শুরু করবেন তখন আপনাকে দেয়া হবে ১০০ পয়েন্ট আর প্রতিটি উত্তরে পাবেন ২ পয়েন্ট তবে প্রতিদিন উত্তর দিতে পারবেন সর্বোচ্চ ২০ টি। পাশাপাশি আপনি যদি কোন প্রশ্ন করেন তবে আপনার মোট পয়েন্ট থেকে কাটা যাবে ৫ পয়েন্ট। এখানে আমরা যেহেতু Level 2 করার চেষ্টা করব সেহেতু প্রথমে কোন প্রশ্ন করব না। কেননা মাত্র কয়েকদিন যদি এখানে প্রশ্নের উত্তর দেই তবেই আমাদের পয়েন্ট ২৫০ ওভার করবে এবং আমরা পাব আমাদের কাঙ্খিত সেই স্থান Level 2। ও হ্যাঁ, আরকটি কথা তো বলাই হয়নি কখনো যদি আপনার কোন উত্তর Best answer হিসেবে গ্রহনযোগ্য হয় তবে আপনি পাবেন বোনাস ১০ পয়েন্ট। এবার নিজেই ভাবুন লেবেল টু করা খুব বেশি কষ্টকর হবে কিনা।
Level 2 সমৃদ্ধ একটি একাউন্ট থাকলে খুব সহজেই আপনি উপার্জন করতে পারেন প্রতিনিয়ত কিছু অর্থ পাশাপাশি আপনার নিজের সাইটের জন্যও মার্কেটিং করতে পারেন একইভাবে। তবে অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন যেন প্রশ্নের উত্তর অপ্রাসঙ্গিক কিংবা ঘন ঘন Dofollow লিংকের ব্যবহার না ঘটে। তা হলে গাইড লাইন অমান্য করার দায়ে আপনার একাউন্টটি হয়তো চিরদিনের জন্য বন্ধ করে দিবে Yahoo কতৃপক্ষ। যতটুকু জানি বলার চেষ্টা করেছি মাত্র এটুকু সঠিকভাবে অনুসরন করলে আপনিও মাইক্রোওয়ার্কারস থেকে আয় করতে পারবেন ইনশাল্লাহ।

Read more »

Earn money by microworkers

Microworkers  ইন্টারনেটে আয় করার একটি ভাল সাইট. প্রথমে এই সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে. তারপর এই সাইটের জবস্‌ সেকশনে ক্লিক দিলে বর্তমানে আয় করা যাবে এমন জব লিংক দেখা যাবে; এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইটে রেজিষ্ট্রেশনের মাধ্যমে $০.১০ থেকে $০.৬০ পর্যন্ত পাওয়া যায়. ক্ষেত্র বিশেষে প্রতিটি কাজের জন্য $৩ পর্যন্ত পাওয়া যেতে পারে. কায়েন্টের নির্দেশনা দেখে কাজ সমাপ্ত করার পর একাউন্টে dollar জমা হবে. এটি এক ধরনের ফ্রিল্যান্সিং কাজ এর মতো. ফ্রিল্যান্সিং সাইটে যেমন বায়ার বা কায়েন্ট জব পোস্ট করে তারপর ওয়ার্কার বা কন্ট্রাক্টর বিড করে কাজের জন্য মনোনিত হতে হয় এখানেও কান্টেয়ের নির্দেশনা মেনে কাজ করতে হয়. এখানে কাজ সমাপ্ত হওয়ার পর কায়েন্ট কাজ চেক করে তারপর একাউন্টে dollar জমা দেয়.

Read more »

অনলাইনে ক্যাপচা এন্ট্রি করে আয় করা যায়

অনলাইন এ আয় করা যায় সত্যি কিন্তু ভাই আপনি কাজ করবেন না আর আপনাকে টাকা দেবে এত উদার স্বয়ং বিল গেট্‌স ও হতে পারবেনা। তাই যারা অনলাইন আয়ে আগ্রহী কিন্তু তেমন কাজ পারেন না তাদের জন্য আজ আমি একটি সহজ কাজের সন্ধান দিতে এসেছি।
আপনারা ডাটা এন্ট্রি এর নাম শুনলেও শুনে থাকতে পারেন। ক্যাপচা এন্ট্রি এমনি একটি কাজ। আপনি হয়ত অনেক ওয়েবসাইট এ রেজিস্ট্রেশান করতে গিয়ে দেখে থাকবেন আপনাকে একটি ছবি দেয়া হয় এবং সেখানে যা লিখা থাকে তা লিখতে বলা হয়। ক্যাপচা এন্ট্রির কাজটি ঠিক এটাই।
এখন আসি আপনি কোথায় এই কাজ করবেন? আমি আপনাকে একটা বিশ্বস্ত সাইট এর সন্ধান দিব। আপনি প্রথমে এখা্নে যান। উপরে বাম এ  REE SIGNUPF এ ক্লিক করুন-
এরপর যে রেজিস্ট্রেশন ফর্মটি আসবে সেটি সঠিকভাবে পূরণ করে সাবমিট করুন। আপনার ইমেইল এড্রেস এ একটি মেইল যাবে সেটি ভ্যারিফাই করুন। এবার আপনার অ্যাকাউন্ট এ লগিন করুন। তাহলে নিচের মত একটি পেজ আসবে-
এখানে আপনি আপনার অ্যাকাউন্ট এর বর্তমান অবস্থা দেখতে পারবেন। আয় শুরু করার জন্য উপরের লাল চিহ্নিত Solve Images অপশন এ ক্লিক করুন। আপনি প্রতিটি ক্যাপচার জন্য ১৫ সেকেন্ড সময় পাবেন। কম হয়ে গেল? ভাই শুধু মাউস দিয়ে ক্লিক করে কিছু তো পাননি বরং আপনার যেটুকু টাইপিং স্পীড ছিল তাও শেষ করে ফেলেছেন। এবার একটু ঝালাই করুন।
এবার আসি আয়ের কথায়। আপনি প্রতি ১০০০ ক্যাপচা এন্ট্রির জন্য সর্বোচ্চ ১.৩৫ ডলার পাবেন যা আপনি Western Union Money Transfer অথবা PayPal অথবা Liberty Reserve এর মাধ্যমে নিতে পার..

Read more »

আপনার লিংক ছোট করুন এবং আয় করুন

অনেক বড় ইউআরএল শেয়ার করতে সমস্যা হয় এবং তখন বিভিন্ন ইউআরএল শর্টেনিং সার্ভিস ব্যবহার করে বড় ইউআরএল কে সংক্ষিপ্ত করা হয়। আজ আমি আপনাদের এমন একটা ওয়েব সাইট এর সাথে পরিচয় করিয়ে দিব যে সাইট থেকে আপনি আপনার বড় লিঙ্ক কে ছোট করতে পারবেন আর সেই লিঙ্ক শেয়ার করে আয় করতে পারবেন।

মূলত আপনার শেয়ার করা লিংকে কেউ ক্লিক করলে আপনার আয় হবে এবং এই ক্লিকের পরিমান যত বেশি হবে আয় তত বাড়বে।  এই সাইট থেকে ছোট করা ইউআরএল ফেইসবুক, টুইটার, বিভিন্ন ফোরাম অথবা আপনার ব্যক্তিগত ওয়েব সাইটে ব্যবহার করতে পারেন।  প্রতি ১,০০০ ক্লিকের জন্য মোটামুটি $4.38 করে আয় হবে। দেশ ভেদে এটি কম বেশি হতে পারে। এর জন্য প্রথমে এই সাইট এ গিয়ে রেজিস্ট্রাসন করে নিয়ে আপনার ইমেইল এর ইনবক্স থেকে একাউন্ট কনফ্রাম করে নিন। তারপর সেই সাইট এ লগ ইন করুন। সাইট টি ওপেন করলেই নিচের ছবির মত আসবে।

০১. পেজ এর ফাকা জায়গায় আপনি যে লিঙ্ক টি ছোট বা সেয়ার করবেন সে লিখে Shrink! বাটনে চাপ দিন।
০২. এবার আপনাকে তারা একটা নতুন লিঙ্ক দিবে। এখন আগের লিঙ্ক বাদ দিয়ে নতুন লিঙ্ক টা আপনার ব্লগ, সাইট, ফোরাম বা বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। যত বার লিঙ্কটাতে ক্লিক হবে আপনার ততো আয় হবে।
এখানে সর্বনিম্ন ৫ ডলার পে করে পেপ্যাল বা এলার্টপে একাউন্টে। অটোমেটিক পে পাওয়ার জন্য এই লিঙ্ক আপনার পেপ্যাল বা এলার্টপে একাউন্ট এর ইমেইল আইডি টি বসিয়ে দিন।

Read more »

কিভাবে Liberty Reserve হ্যাক থেকে বাঁচবেন

অনেকেই ইদানিং অভিযোগ করছেন তাদের বা তাদের বন্ধুদের Liberty Reserve অ্যাকাউন্ট নাকি হ্যাক হয়েছে।
তাই এই পোস্টটি করলাম কিভাবে আপনার Liberty Reserve অ্যাকাউন্টটি আরও সেফ রাখতে পারেন।
হ্যাকিং থেকে বাঁচার উপায়ঃ
  • Phishing সাইট থেকে সাবধান থাকুন।
  • IP Security এনাবল রাখুন।
IP Security কি?

IP Security হল Liberty Reserve এর একটি সুবিধা যা ব্যবহার করে আপনি আপনার অ্যাকাউন্টটিকে হ্যাক হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনার IP Security এনাবল থাকলে অন্য IP থেকে কেউ আপনার Liberty Reserve অ্যাকাউন্ট access করতে পারবে না। আপনার কম্পিউটার ব্যাতিত অন্য কোন IP থেকে Liberty Reserve এ লগিন করতে গেলেই ইমেইল একটি ভেরিফিকেশন কোড পাঠিয়ে দেয়া হবে। হ্যাকার সেই কোডটি না পেলে কখনই আপনার অ্যাকাউন্টে লগিন করতে পারবে না। আপনার পাসওয়ার্ড এবং পিনও যদি সে জেনে থাকে, তবুও কোনভাবে লগিন করতে পারবে না। সেইক্ষেত্রে শুধুমাত্র আপনার ইমেইল access করতে পারলেই আপনার অ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে পারবে। তাই আপনাকে আপনার ইমেইলও নিরাপদ রাখতে হবে। তাই এমন একটি ইমেইল দিয়ে Liberty Reserve অ্যাকাউন্ট ওপেন করুন যেটার কথা আপনি ছাড়া কেউ জানে না এবং Liberty Reserve অ্যাকাউন্ট খোলা ব্যাতিত অন্য কোন কাজে তা ব্যবহার করা হয়নি এবং হবে না। সেই ক্ষেত্রে আপনার Liberty Reserve অ্যাকাউন্টের ইমেইল হ্যাকার কখনো জানতে পারবে না এবং আপনার LR অ্যাকাউন্টও কখনো হ্যাক করতে পারবে না।
কিভাবে IP Security এনাবল করবেন?

আপনার Liberty Reserve অ্যাকাউন্টে লগিন করুন। লগিন করার পর “Account” ট্যাবে ‘Services Status” মেনুটি দেখতে পাবেন।
ছবি পোস্ট করা হয়েছে
IP Security অপশনটি ডিজেবল রয়েছে। IP Secirity তে ক্লিক করে অপশনটি এনাবল করুন।
ছবি পোস্ট করা হয়েছে
এখান থেকে “High (any change of IP address)” সিলেক্ট করুন। তারপর “Master Key” দিয়ে সাবমিট করুন।
তারপর আবার “account” ট্যাবে ফিরে আসুন। দেখুন আপনার IP Security এখন এনাবল এবং আপনি সেফ।
ছবি পোস্ট করা হয়েছে
এমন একটি ইমেইল দিয়ে Liberty Reserve অ্যাকাউন্ট ওপেন করুন যেটার কথা আপনি ছাড়া কেউ জানে না এবং Liberty Reserve অ্যাকাউন্ট খোলা ব্যাতিত অন্য কোন কাজে তা ব্যবহার করা হয়নি এবং হবে না। সেই ক্ষেত্রে আপনার Liberty Reserve অ্যাকাউন্টের ইমেইল হ্যাকার কখনো জানতে পারবে না এবং আপনার LR অ্যাকাউন্টও কখনো হ্যাক করতে পারবে না।

Read more »

ফেসবুক থেকে আয় করার উপায়

এখন আপনি ইচ্ছে করলেই প্রতিদিন ৫০০ ডলার আয় করতে পারবেন ফেসবুকের মাধ্যমে।
এবার নিচের পদ্ধতিটি অনুসরন করুন।
১। এবার একটি জিমেইল একাউন্ট করুন। তবে তা অবশ্যই কোন মেয়ের নামে।
২। তারপর ঐ মেয়ের নামেই ফেসবুক একাউন্ট করুন এবং যেকোন একটি ছবি আপলোড করুন । যথাসম্ভব সঠিক তথ্য দিয়ে আপনার প্রোফাইল আপডেট করুন। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
৩। আপনি হয়ত জেনে থাকবেন ফেসবুক আপনাকে আপনার ইমেইল থেকে কন্টাক্ট ইমপোর্ট করার সুযোগ দেয়। এই কারনে আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টকে কন্টাক্ট দিয়ে রিচ করতে হবে।
৪। চিন্তা করবেন না, আমি আপনাকে প্রোসেসটি সম্পর্কে বলছি। এই প্রক্রিয়ার প্রথমেই আপনার দরকার হবে একটি সফটওয়্যার যার নাম ইমেইল জেনারেটর বা ইমেইল এক্সট্রাকটর। সফটওয়্যারগুলো  নিচের লিঙ্ক থেকে পেতে পারেন।
এবার আপনি উক্ত যেকোন সফটওয়্যার দিয়ে ইমেইল জেনারেট করুন।
এখন মাইক্রোসফট এক্সেল ওপেন করুন। এবার আপনার জেনারেটকৃত ইমেইল এ্যাড্রেস এক্সেল ওয়ার্কশিটে কপি পেস্ট করুন। নিচের চিত্রের মত।
৫। একেকটা ওয়ার্কশীটে কমপক্ষে ৫০০০ ইমেইল সেভ করুন। এবার এক্সেল শিটটি সেভ করুন CSV(Comma Delimited) ফরম্যাটে। এভাবে আপনি অনেক শিট তৈরী করুন।
৬। আপনার জিমেইল ওপেন করুন। এইচটিএমএল ভিউতে না গিয়ে যান স্টেন্ডার্ড ভিউতে। এবার কন্টাক্টে যান যা আপনি আপনার ইমেইল পেজের বাম পাশে দেখতে পাবেন। ইমপোর্টে ক্লিক করুন। ব্রাউজ করে আপনার সদ্য তৈরীকৃত CSV ফরম্যাটের ফাইলটি আপলোড করুন। এভাবে কমপক্ষে ১০০০০ ইমেইল কন্টাক্ট লিস্ট আপলোড করুন। এবার আপনার ফেসবুক একাউন্ট ওপেন করুন। এবার Find Friend এ ক্লিক করুন। এবার Find People Your Email Box এ আপনার ঐ জিমেইল এ্যাড্রেস টি দিয়ে দিন। ফেসবুক গুগলের সাথে যোগাযোগের চেষ্ঠা করবে। আপনি অনুমতি দিন।
৭। এবার ফেসবুক জাদুর মত জিমেইল থেকে কন্টাক্ট লিস্ট ইমপোর্ট করবে। এবং ফেসবুক ঐ সকল একাউন্ট আলাদা দেখাবে যা ইতিমধ্যেই ফেসবুক ব্যবহার করে। সেসকল ইমেইলে আপনি ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠান। বাকিগুলোকে ফেসবুক বলবে ফেসবুক ব্যবহারে উতসাহিত করার জন্য। এই ধাপটি Skip করুন।
উপরোক্ত ধাপটি অনুসরন করে আপনার ফেসবুক এ্যাকাউন্টে ৫০০০ ফ্রেন্ড যুক্ত করুন। এবার চিন্তা করুন কোন বিজনেসটি আপনি করবেন। মনে করুন আপনি এ্যামাজনের সাথে বিজনেস করবেন। তাহলে প্রথমেই একটি এ্যামাজন এ্যাকাউন্ট তৈরী করুন। সেটা অবশ্যই এ্যামাজন এ্যাসোসিয়েট এ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্কে খুলবেন। এখানে ক্লিক করুন 
৮। এবার ফেসবুকে কোন ভালো একটি টপিক নিয়ে একটি ফ্যানপেজ তৈরী করুন। টপিক অনুযায়ী একটি আকর্ষনীয় প্রোফাইল ছবি আপলোড করুন। এবার এই পেজে যোগ দেয়ার জন্য আপনার সকল বন্ধুদের সাজেস্ট করুন। তারমানে রিকোয়েস্ট পাঠান। যখন আপনি আপনার পেজে ৫০০০ মেম্বার পাবেন তখন আকর্ষনীয় এ্যামাজন অফার পোস্ট করুন। কিছু দিনের মধ্যে দেখতে পাবেন আপনার পেজে প্রায় ৫০,০০০ মেম্বার হয়ে গেছে।
৯। এবার আপনি আপনার আয় হিসেব করতে বসুন। যদি নূন্যতম ৫০০ মেম্বারও সক্রিয় থাকে তাহলে আপনার আয় দাড়ায় ৫০,০০০X২% = ১০০০ ভিজিটর X ৩% = ৩০ টি বিক্রিX৫০ ডলার = ১৫০০ ডলার দৈনিক। ভাবুন একটু। খুব কি বেশি কঠিন কাজ ?

Read more »

মানিবুকারস – অর্থ লেনদেনের সহজ ও নিরাপদ পদ্ধতি

মানিবুকারস (www.MoneyBookers.com) হচ্ছে ইউরোপের একটি অন্যতম প্রধান অনলাইনে অর্থ লেনদেনের প্রতিষ্ঠান। এটি যুক্তরাজ্যের দ্রুত প্রসারমাণ প্রাইভেট টেকনোলজি কোম্পানির মধ্যে প্রথম দশের মধ্যে রয়েছে। ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকেই প্রতিষ্ঠানটির দ্রুত উন্নতি ঘটছে। এর বাৎসরিক লেনদেনের পরিমাণ ৩.৫ বিলিয়ন ইউরো এর উপরে। ২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠানটিকে আগের বছরের তুলনায় দ্বিগুণ লাভ করেছে, যা একে বিশ্বের
একটি সফল অর্থ লেনদেনের প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছে। বর্তমানে মানিবুকারসের নব্বই লক্ষ একাউন্ট হোল্ডার রয়েছে। এটি বাংলাদেশসহ বিশ্বের দুইশতটিরও বেশি দেশে ৮০ প্রকারের অর্থ লেনদেনের সুবিধা প্রদান করে। ৪৫ হাজারেরও বেশি মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠান মানিবুকারের মাধ্যমে অনলাইনে সার্ভিস দিয়ে থাকে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে eBay.com, Skype.com, GetAFreelancer.com, MochiMedia.com এবং ThemeForest.com। মানিবুকারস কতটা জনপ্রিয় তার একটি দৃষ্টান্ত হচ্ছে, বর্তমানে প্রতিদিন ১২ হাজারের উপর নতুন ব্যবহারকারী মানিবুকারসে রেজিষ্ট্রেশন করে।
মানিবুকারসকে ধরা হয় পেপালে প্রধান বিকল্প হিসেবে। বিশেষ করে যেসকল দেশে পেপালের কোন সাপোর্ট নেই সেসব দেশের জন্য মানিবুকারস একটি আদর্শ মাধ্যম। এটি পেপালের মতই নিরাপদ, দ্রুত এবং সাশ্রয়ী অর্থ লেনদেনের পদ্ধতি। এর মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী থেকে অপর আরেকজনের কাছে মূহুর্তের মাধ্যে অর্থ লেনদেন করা যায়। এতে খরচ পড়ে সর্বোচ্চ ০.৫ ইউরো। অর্থ লেনদেনের জন্য প্রাপকের নাম বা ব্যাংক একাউন্ট কিছুই জানার প্রয়োজন নেই, কেবল তার ইমেইল ঠিকানাটিই যথেষ্ঠ। মানিবুকারস দিয়ে খুব সহজেই ২০ হাজারের উপর ইকমার্স ওয়েবসাইট থেকে অনলাইনে কেনাকাটা করা যায়। মানিবুকারসকে আপনার ওয়েবসাইটের সাথে যুক্ত করে আপনি নিজেই একটি ইকমার্স সাইট চালু করতে পারবেন। বর্তমানে বেশিরভাগ ফ্রিল্যান্সি মার্কেটপ্লেসে মানিবুকারস সাপোর্ট করে। এক্ষেত্রে তুলনামূলকভাবে কম খরচ পড়ে, মাত্র ১.৯%। ফ্রিল্যান্সিং সাইট ছাড়া কোন ব্যক্তি থেকে অর্থ গ্রহণের জন্য কোন ফি দিতে হয় না। মানিবুকারসের একাউন্ট থেকে নিজের ব্যাংকে টাকা নিয়ে আসতে মাত্র ২.৬৫ ডলার খরচ পড়ে।
রেজিষ্ট্রেশন করার পদ্ধতি:
মানিবুকারস এ রেজিষ্ট্রেশন অত্যন্ত সহজ, যা কয়েক মিনিটের মধ্যেই সম্পন্ন হয়ে যায়। তবে মানিবুকারসের সম্পূর্ণ সুবিধা পেতে হলে কয়েকটি বিষয় নিশ্চিত করতে হবে। মানিবুকারসের নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য এটি প্রত্যেক ব্যবহারকারীকে তিনটি পদ্ধতিতে যাচাই করে থাকে। এগুলো হচ্ছে – ঠিকানা যাচাই, ব্যাংক একাউন্ট যাচাই এবং ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড যাচাই। তৃতীয় পদ্ধতিটি হচ্ছে ঐচ্ছিক, তবে প্রথম দুটি অবশ্যই সম্পন্ন করতে হবে।
ঠিকানা নিশ্চিত করা:
লগইন করার পর My Account পৃষ্ঠায় Account Status অংশ থেকে Address Verify লিংকে ক্লিক করুন। পরবর্তী পৃষ্ঠায় আপনার ঠিকানাটি দেখাবে, এরপর “Send me a verification letter” বাটনে ক্লিক করুন। মানিবুকারস আপনার ঠিকানায় একটি চিঠি পাঠাবে। চিঠিটি আসতে কয়েক সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। চিঠিতে আপনাকে ছয়টি সংখ্যার একটি কোড পাঠানো হবে। কোডটি পাবার পর সাইটে লগইন করে “My Account” > “Profile” পৃষ্ঠায় গিয়ে আপনার ঠিকানার পাশের “Verify” লিংকে ক্লিক করুন। তারপর সেই কোডটি জমা দিন। এরপর আপনি মানিবুকারসের মাধ্যমে অর্থ লেনদেন শুরু করতে পারবেন।
ব্যাংক একাউন্ট যোগ করা:
মানিবুকারস থেকে আপনার ব্যাংকে অর্থ উত্তোলন করতে হলে My Account থেকে প্রথমে একটি ব্যাংক যোগ করে নিন। এক্ষত্রে আপনার ব্যাংকের SWIFT কোড, ব্যাংকের ঠিকানা, আপনার ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার ইত্যাদি দিতে হবে। মানিবুকারসে ব্যাংক একাউন্ট যোগ করার সাথে সাথে আপনি ব্যাংকে অর্থ উত্তোলন করতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে মানিবুকারস আপনার ব্যাংক একাউন্টটি যাচাই করতে বলবে। ব্যাংক একাউন্ট যাচাই করার জন্য ব্যবহারকারীর ব্যাংক থেকে মানিবুকরসের একাউন্টে সামান্য পরিমাণ অর্থ (৫ থেকে ১০ ডলার) প্রেরণ করতে হয়। তবে বাংলাদেশের আইনের জন্য কোন ব্যাংক থেকেই মানিবুকারসে কোন টাকা পাঠাতে পারবেন না। এক্ষত্রে নিচের পদ্ধতিটি অনুসরণ করুন -
১। কোন ফ্রিল্যান্সিং সাইট থেকে অর্থ পাবার পর মানিবুকারস দিয়ে একবার উত্তোলন করুন। ব্যাংক একাউন্ট যাচাই না করেও আপনি দুইবার অর্থ উত্তোলন করতে পারবেন। এজন্য লগইন করে Withdraw লিংকে ক্লিক করুন।
২| টাকা ব্যাংকে জমা হবার পর ব্যাংক থেকে বিগত ছয় মাসের একটি ব্যাংক স্টেটমেন্ট চেয়ে নিন।
৩। ব্যাংক স্টেটমেন্টের মধ্যে মানিবুকারস থেকে আপনি যে অর্থ পেয়েছেন তার তারিখ এবং ডলারের পরিমাণ দেখতে পাবেন। কিন্তু এই ডলার কার কাছ থেকে এসেছে তা উল্লেখ থাকবে না। এজন্য আপনাকে ওই লেনদেনের SWIFT Transaction নামক আরেকটি কাগজ সংগ্রহ করতে হবে। সাধারণত ব্যাংক এই কাগজটি আপনাকে দিতে চাইবে না। কিন্তু আপনি যদি পুরো বিষয়টি তাদেরকে বুঝিয়ে বলতে পারেন তাহলে তারা আপনাকে কাগজটির ফটোকপি দিতে সম্মত হবে। প্রকৃতপক্ষে আপনি যে ঘরে বসে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছে তা জানতে পারলে তারা খুশি হয়েই আপনাকে সাহায্য করবে।
৪। ব্যাংকের যথাযথ কর্তৃপক্ষ দ্বারা কাগজগুলো সত্যায়িত করার পর এগুলোকে স্ক্যান করে কম্পিউটারে নিয়ে নিন। সাথে আপনার পাসপোর্টও স্ক্যান করে নিন।
৫| এরপর merchantservices@moneybookers.com ঠিকানায় ইমেইল এটাচমেন্ট করে এগুলো পাঠিয়ে দিন। ইমেইলের Subject হিসেবে Manual Bank Account Verification উল্লেখ করুন এবং তাদেরকে জানিয়ে দিন বাংলাদেশ থেকে যেহেতু কোন টাকা মানিবুকারসে পাঠানো সম্ভব নয় তাই আপনি ব্যাংক স্টেটমেন্ট এবং সংশ্লিষ্ট কাগজের স্ক্যান কপি ইমেইলের সাথে পাঠাচ্ছেন। তারা যেন Manually আপনার ব্যাংক একাউন্ট যাচাই করে নেয়।
৬। ইমেইল পাঠানোর ১ থেকে ২ সপ্তাহের মধ্যে আপনি মানিবুকারস থেকে ইমেইল পাবেন। সবকিছু উপরে উল্লেখিত নিয়ম অনুযায়ী করতে পারলে মানিবুকারস কর্তৃপক্ষ আপনার ব্যাংক একাউন্টটি নিশ্চিত করে নিবে। এরপর আপনি মানিবুকারসের সকল সুবিধা নিরবিচ্ছিন্নভাবে উপভোগ করতে পারবেন।
ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড যোগ করা:
যাদের ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড রয়েছে তারা ইচ্ছে করলে মানিবুকারসে কার্ডটি যোগ করে কার্ডের টাকা মানিবুকারসে নিয়ে যেতে পারবেন। বর্তমানে অনেকেরই পেওনার প্রদত্ত ডেবিট মাস্টারকার্ড রয়েছে। এই কার্ডের নানাবিধ সুবিধা রয়েছে। তবে এই কার্ডের টাকাকে শুধুমাত্র ATM থেকে ক্যাশ হিসেবে উত্তোলন করতে হয়, ব্যাংকের সাথে এর কোন যোগাযোগ নেই। আপনি যদি কার্ডের টাকাকে আপনার ব্যাংকে জমা রাখতে চান তাহলে ATM থেকে টাকা নিয়ে ব্যাংকে গিয়ে জমা দিতে হবে। ATM থেকে এক দিনে একটি নির্দিষ্ট অংকের বেশি অর্থ উত্তোলন করতে পারবেন না। ফলে বড় অংকের অর্থের ক্ষেত্রে কয়েকদিনে টাকা জমা দিতে হবে, যা ঝামেলাপূর্ণ এবং নিরাপদও নয়। মানিবুকারসের মাধ্যমে সেই কাজটি ঘরে বসেই কয়েকটি ক্লিকের মাধ্যমেই করতে পারবেন। এজন্য প্রথমে আপনার মাস্টারকার্ডটি মানিবুকারসে যোগ করুন। কার্ডটি সঠিকভাবে যাচাই হবার পর উপরের মেনু থেকে Upload Funds লিংকে ক্লিক করে Credit Card অপশনটি সিলেক্ট করুন। এরপর আপনার কার্ডের পেছনে লেখা তিনটি সংখ্যার CVV2 কোড দিন এবং কত টাকা কার্ড থেকে মানিবুকারসে নিতে চান তা উল্লেখ করুন। Next বাটনে ক্লিক করার সাথে সাথেই কার্ড থেকে মানিবুকারসের একাউন্টে টাকা জমা হয়ে যাবে। এরপর মেনু থেকে Withdraw লিংকে ক্লিক করে এই টাকা আপনার ব্যাংক একাউন্টে প্রেরণ করুন। কার্ড থেকে মানিবুকারসে টাকা আনতে ১.৯% চার্জ যুক্ত হবে, যা মাস্টারকার্ডের মাধ্যমে টাকা উত্তোলনের চেয়ে স্বাশ্রয়ী। কারণ পেওনারের মাস্টারকার্ড থেকে ATM এর মাধ্যমে প্রতিবার টাকা উত্তোলন করতে ৩% চার্জ দিতে হয়।
মানিবুকারসের এত এত সুবিধার মধ্যে এর একটি বড় ধরনের অসুবিধা রয়েছে, যার কারণে এটি পেপালের চেয়ে বেশি জনপ্রিয় হতে পারছে না। এটি হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে মানিবুকারসের কোন সার্ভিস নেই। অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্রের কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান মানিবুকারসে রেজিষ্ট্রেশন করতে পারে না। যে সকল ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস বা ইকমার্স সাইট যুক্তরাষ্ট্র থেকে পরিচালিত হচ্ছে তারা মানিবুকারসের মাধ্যমে কোন সার্ভিস দিতে পারে না।
মানিবুকারসে ব্যাংক একাউন্ট যুক্ত করে তা যাচাই করাটা প্রথম দিকে একটু ঝামেলাপূর্ণ। কিন্তু একবার যাচাই হয়ে গেলে মানিবুকারসের কল্যাণে অনলাইনে অর্থ লেনদেনের একটি বিশাল ক্ষেত্র আপনার সামনে উন্মোচিত হয়ে যাবে। যা দিয়ে অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং, ইকমার্স সাইট তৈরি, অনলাইনে কেনাকাটা ইত্যাদি অসংখ্য কাজে মানিবুকারসকে ব্যবহার করতে পারবেন। বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সাররা তাদের পরিচিতি ক্লায়েন্টের কাছ থেকে এই পদ্ধতিতে কোন খরচ ছাড়াই সরাসরি অর্থ গ্রহণ করতে পারবে (যুক্তরাষ্ট্রের ক্লায়েন্ট ব্যাতীত)। মানিবুকারস একদিকে যেমন স্বাশ্রয়ী, অন্যদিকে নিরাপদ এবং ঝামেলাবিহীণ অনলাইন লেনদেনের মাধ্যম।
বিঃদ্রঃ – এই লেখাটি “মাসিক কম্পিউটার জগৎ” ম্যাগাজিনের “নভেম্বর ২০০৯” সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছে।

Read more »

কিভাবে odesk.com এ আপনার প্রোপাইল শক্তিশালী বা ইউনিক করবেন

আজ আমি আলোচনা করবো “কিভাবে আপনার প্রোভাইলকে শক্তিশালী বা ইউনিক করবেন”।
প্রথমে odesk.com এ লগিন করুন। Account & Profile Settings এ যান , বাম পাশের মেনু My Contractor Profile এ যান। এখানে অনেক গুলো পর্যায় থাকে সেগুলো সম্পূর্ণ করলে প্রোফাইল এর Profile completeness ১০০% হয়।
পর্যায়ক্রম গুলো হলো My Account Summary , My Public Profile , Categories , Skills , Employment History , Education , Portfolio Projects , Other Experiences
My Account Summary
change বাটনে ক্লিক করুন।
• 1.Profile Access এ আপনি আপনার প্রোফাইল উন্নক্ত বা লুক্কায়িত রাখতে পারেন।
• 2.Display Name এ আপনি আপনার প্রোফাইলে সম্পূর্ণ নাম দেথাতে পারেন অথবা সংক্ষিপ্ত নাম।
• 3.Primary Role এ আপনি Web Developer হলে Web Site / Graphics Designer সিলেক্ট করে দিন আর আপনি যদি Data Entry হন তাহলে Consultant বা Data Entry Professional সিলেক্ট করে দিন।
• 4.Title এ আপনি যে কাজ করবেন তার টাইটেল দিন্ যেমন আমি দিয়েছি
Thesis Themes Expert, WordPress , LinkWheel Building , Craiglsit Poster
আপনি Web Developer হলে
Wordpress Expert,HTML,CSS,PHP Professional বা
Web Developer Based On WordPress,Thesis Themes Expert বা
HTML,CSS,PHP,Flash Objective,Mysql দিতে পারেন
আর আপনি যদি Data Entry হন তাহলে
Data Entry Professional ,Web Research Expert,MS Office বা
MS Office Expert,Web Research,Facebook,Twiiter,Forum Account Creator দিতে পারেন।
• 5.Availability এ আপনি সাপ্তাহিক কতক্ষন কাজ করতে সক্ষম।
• 6.Years of Experience এ আপনি যে কাজ করবেন তা কতদিন থেকে পারেন তা দিন ,তবে সর্বনিম্ন ২ বছর দিতে পারেন।
• 7.English এ আপনি কি রকম পারেন তা দিন তবে অপশন চার সিলেক্ট করে দিতে পারেন।
• 8.Objective এ আপনি আপনার কথা লিখতে পারেন। যেমন আমি দিয়েছি
I ‘m new user on Odesk but I have good skill. I works on Many Website design with By Client Order .I also know: Thesis Themes Customize Website Design Base on WordPress HTML CSS Craiglist LinkWheel Building You Can see my Portfollio.Hope so you will hire me for this position for better results.I able per week 30-35 hour.Looking forward to work with you.
My Public Profile
My Account Summary আর My Public Profile একই অপশন।
Categories
আপনি যে যে বিভাগে কাজ করতে আগ্রহী সেই বিভাগে টিক দিয়ে সেভ করে দিন। উল্লেখ্য ১০ টির বেশী বিভাগ দিবেন না।
Skills
Skills হলো আপনি কি পারেন তার একটি বর্ণনা। Skills যোগ করতে Add বাটনে ক্লিক করুন
• 1.Skill এ আপনি কি পারেন তা লিখুন। যেমন: MS Office
• 2.Years এ কত বছর ধরে পারেন। যেমন: 9
• 3.Level এ কি মানের পারেন। যেমন: 4-Proficient
• 4.Last Used এ শেষ কবে ব্যবহার করেছেন।
• 5.Project Description এ আপনি যে কাজটি করেছেন তার সংক্তিপ্ত বর্ণনা দিন।
সব কিছু দিয়ে Save বাটনে ক্লিক করুন আর একাধিক দিতে চাইলে Save And Add More বাটনে ক্লিক করুন তাহলে আবার যোগ করতে বলবে।
Employment History
Employment History যোগ করুন। বানিয়ে লিখলেও সমস্যা নেই। এটা নিয়ে বিস্তারিত লিখলাম না কারন এর অপশন এর সাথে ইতিমধ্যে পরিচিত হয়ে গেছেন।
Education
Education যোগ করুন। বানিয়ে লিখলেও সমস্যা নেই। এটা নিয়ে বিস্তারিত লিখলাম না কারন এর অপশন এর সাথে ইতিমধ্যে পরিচিত হয়ে গেছেন।
Portfolio Projects
আপনি যদি Web Developer / Graphics Designer / Programmer হন তাহলে আপনি যা যা করেছেন তা Portfolio তে যোগ করুন।
Portfolio যোগ করতে Add বাটনে ক্লিক করুন।
• 1.Project Title এ আপনি যে কাজ করেছেন তার শিরোনাম দিন। যেমন: Blog Setup and Configure
• 2.Image এ আপনার কাজের স্ক্রীনসট দিন।
• 3.Attachment এ কাজের সাথে কোন ফাইল থাকলে দিতে পারেন।
• 4.Date এ আপনি কাজটি কবে শেষ করেছন তার তারিখ দিন। তারিখ দিতে ক্যালেন্ডার এর মত চিহ্নতে ক্লিক করুন।
• 5.Category এ আপনি যে কাজটি করেছেন তা কোন বিভাগে পড়ে তা সিলেক্ট করে দিন।
• 6.Project Description এ কাজের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দিন
• 7.Project URL এ আপনি যে কাজটি করেছেন তার লিংক থাকলে দিন।
সব কিছু দিয়ে Save বাটনে ক্লিক করুন আর একাধিক দিতে চাইলে Save And Add More বাটনে ক্লিক করুন তাহলে আবার যোগ করতে বলবে।
Other Experiences
Other Experiences এ আর কি পারেন তা যোগ করতে পারেন।
সবশেষে oDesk Readiness Test পরীক্ষা দিতে হবে। আমি এটার উত্তর পত্র এখানে আজকে দিলাম। যারা টিউটোরিয়াল দেখে করতে চান তারা পরবর্তী পোষ্টের জন্য অপেক্ষা করতে পারেন।

Read more »

গুগোল এ্যাডসেন্স কি?

এ্যাডসেন্স হলো গুগোলের একটি জনপ্রিয় সেবা সবার জন্য। এ্যাডসেন্সের মাধ্যমে সকল ওয়েবসাইটের এ্যাডমিন বা মালিকেরা তাদের সাইটে গুগোলের এ্যাড দিয়ে থাকে। যেহেতু আপনি আপনার সাইটে গুগোলের দেওয়া এ্যাড প্রোমোট করছেন তাই গুগোল আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ আপনাকে দিবে। কিন্তু এতে গুগোলের কি লাভ, তাই না?
আসলে গুগোল এ্যাডসেন্স এর মতোই আর একটি গুগোলের প্রোগ্রাম আছে। এ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরণের যেমন বিজ্ঞাপন দিতে পারেন তেমনি আপনিই আবার গুগোলকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দিয়ে আপনার যে কোন পন্যের জন্য বিজ্ঞাপন দিতে পারেন অন্যের সাইটে। এই জন্য গুগোল এর আর একটি সেবা আছে। এটি হলো “গুগোল এ্যাডওয়ার্ডস্‌”।
গুগোলের ওয়েবমাষ্টার বা অন্যান্য আরো অনেক অনেক বড় বড় যেসব ওয়েবমাষ্টার আছে তারা তাদের সাইটের বা তাদের পণ্যের প্রচারের জন্য গুগোলের এই সেবা ব্যবহার করে থাকে। আজকাল অনেক নতুন ও অচেনা ছোট-খাটো কোম্পানীগুলোও কিন্তু তাদের পণ্যের দ্রুত প্রচার ও প্রসারের জন্য গুগোল এ্যাডওয়ার্ডস্‌ ব্যবহার করে।
যে সকল ওয়েবমাষ্টার তাদের বিজ্ঞাপন প্রচার করে গুগোল এ্যাডওয়ার্ডস্‌ দ্বারা তাদেরকে এই জন্য গুগোলকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ প্রদান করতে হয় গুগোলকে। আর গুগোল সেই অর্থ বিতরণ করে দেয় সবার মাঝে। আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটে গুগোল এ্যাডসেন্স এর ব্যবহারের মাধ্যমে গুগোলের দেওয়া বিজ্ঞাপন দেন তাহলে গুগোল আপনাকে আপনার সাইটে প্রচারিত বিজ্ঞাপন এ প্রতি ক্লিক এর উপর ভিত্তি করে আপনাকে অর্থ প্রদান করবে।
Google AdWordএজন্য আপনাকে তেমন কোন কষ্টই করতে হবে না। গুগোল এ্যাডসেন্স আপনাকে একটি কয়েক লাইনের মাত্র জাভা স্ক্রীপ্ট এর একটি কোড দেবে এবং সেই কোডটি আপনাকে গুগোলের দেওয়া নির্দেশ অনুযায়ী নির্দিষ্ট স্থানে বসিয়ে দিলেই হবে। আপনাকে আর অন্য কিছুই করতে হবে না। গুগোল আপনার সাইটের সকল লেখা , তথ্য এবং আপনার সাইটের টাইটেল কিন্তু ঠিকই বুঝতে পারে। আর এভাবেই গুগোল আপনার সাইটে বিজ্ঞাপন দিবে।
এ্যাডসেন্স এ্যাকাউন্ট পাওয়া অবশ্য তেমন সহজ বিষয় নয়। তারপরও গুগোল এর নিয়ম-নীতি অনুযায়ী চললে কিন্তু গুগোল ঠিকই আপনাকে এ্যাডসেন্স এ্যাকাউন্ট না দিয়ে কোথায় যাবে বলেন তো? কারণ, গুগোল তো ব্যবসা করার জন্যই বসে আছে। তাহলে তারা কেন দেবে না এ্যাডসেন্স এ্যাকাউন্ট!
গুগোল এ্যাডসেন্স থেকে যখন আপনার $১০০ আয় হবে তখন আপনি গুগোল থেকে চেক পাবেন টাকা তোলার জন্য। এজন্য অবশ্য আপনাকে আপনার ঠিকানা ভেরিফাই সহ আরো অনেক কিছু ঝামেলা পোহাতে হবে। যাই হোক, এগুলো নিয়ে অন্য একদিন আলোচনা করা যাবে। আপাতত আজকে তো গুগোল এ্যাডসেন্স এবং গুগোল এ্যাডওয়ার্ডস্‌ সম্মন্ধে কিছুটা হলেও জানলেন। এর পরে বিস্তারিত সব লিখবো ধীরে ধীরে।
ততদিন পর্যন্ত সাথেই থাকুন আর লেখাটা কেমন হয়েছে সেটা জানাতে কিন্তু ভুলবেন না? নাকি?

Read more »